Fact Check: বাংলাদেশের বন্যার পুরনো ছবি ভারতের বলে শেয়ার করা হচ্ছে
বিশ্বাস নিউজের তদন্তে এই দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। আসলে ছবিটি বাংলাদেশের। ভারতের সঙ্গে এই ছবির কোনো সম্পর্ক নেই।
- By: Pallavi Mishra
- Published: সেপ্টে. 29, 2022 at 03:07 অপরাহ্ন
নিউ দিল্লী, বিশ্বাস নিউজ। বিশ্বাস নিউজ তার টিপলাইন চ্যাটবট নম্বর +91 95992 99372 চেক করার জন্য একটি ছবি খুঁজে পেয়েছে যেখানে একজন মহিলাকে বন্যাগ্রস্ত স্থানে জলে ভাসমান কাঠের তক্তার উপর খাবার রান্না করতে দেখা যায়। পোস্টে এই ছবি দিয়ে দাবি করা হচ্ছে এটি ভারতের। বিশ্বাস নিউজ তদন্ত করে দেখেছে যে এই দাবি মিথ্যা। আসলে ছবিটি বাংলাদেশের।
কি আছে ভাইরাল পোস্টটিতে?
বিশ্বাস নিউজ তার টিপলাইন চ্যাটবট নম্বর +91 95992 99372 চেক করার জন্য এই ছবিটি খুঁজে পেয়েছে, যার উপর লেখা ছিল, “বর্তমান ভারতের জীবন্ত ছবি”। এর সাথে আপনার কি সম্পর্ক… আপনি মন্দির বানানও।”
তদন্ত
বিশ্বাস নিউজ গুগল রিভার্স ইমেজ ব্যবহার করে এই ছবিটি সার্চ করেছে। daily-sun.com -এ 2017 সালের একটি খবরে আমরা এই ছবিটি পেয়েছি। খবরে বলা হয়, ছবিটি বাংলাদেশের বন্যার।
এই ব্যপারে ছবিটির ফটোগ্রাফার শামসুল হক সুজার সাথেও আমরা যোগাযোগ করেছি। তিনি আমাদের বলেন, “আমি ছবিটি 19/7/2016 তারিখে বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলার বেগমগঞ্জে তুলেছিলাম। সে সময় আমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের বন্যা নিয়ে একটি গল্প কভার করার একটি অ্যাসাইনমেন্টে ছিলাম। আমি একটি পরিবারকে দেখতে পেলাম যারা কাঠের তক্তার উপর কিছু রান্না করছে এবং আমি যখন তাদের সাথে কথা বলতে গেলাম, আমি দেখলাম মা হাঁড়িতে ফুটন্ত জল দেখিয়ে তার বাচ্চাদের বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে তাদের জন্য কিছু রান্না করা হচ্ছে। আমাদের সকলের জন্য একটি করুণ দৃশ্য। এই ছবি তোলার পর, আমার টিম পরিবারকে খাবার ও আশ্রয় দিয়ে সাহায্য করেছিল।”
অনেকেই ভুল দাবি করে এই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করছেন।এর মধ্যে ‘Mumtaz Beagum Mumtaz’ নামে একজন ফেসবুক ইউজার। প্রোফাইল অনুসারে, ইউজার বিহারের বাসিন্দা।
निष्कर्ष: বিশ্বাস নিউজের তদন্তে এই দাবি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। আসলে ছবিটি বাংলাদেশের। ভারতের সঙ্গে এই ছবির কোনো সম্পর্ক নেই।
- Claim Review : ভারতের বন্যার ছবি
- Claimed By : Facebook User Mumtaz Beagum Mumtaz
- Fact Check : False
Know the truth! If you have any doubts about any information or a rumor, do let us know!
Knowing the truth is your right. If you feel any information is doubtful and it can impact the society or nation, send it to us by any of the sources mentioned below.